মোবাইল স্লো হলে কি করব?

হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই! আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন। আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব মোবাইল ফোন স্লো হলে কিভাবে উক্ত মোবাইল ফোনটি আর ফাস্ট করবেন সেই বিষয়টি নিয়ে।

আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি যদি খুব স্লো কাজ করে থাকে। তাহলে আপনি আজকের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে খুব সহজেই আপনার ফোনটির স্পিড এর গতি হাজার গুণে বাড়িয়ে নিতে পারবেন ।

তবে এর জন্য আপনাকে এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরোটা পড়তে হবে। যদি মোাবাইল ফোন স্লো থেকে ফাষ্ট করতে চান তাহলে অবস্যই ভালো ভাবে পুরো পোস্টটি পড়তে হবে নয়তো আপনি কিন্তু কিছুই বুঝবেন না।

আর না বুঝলে আপনি কিন্তু পারবেন না আপনার স্মার্টফোনটি স্লো থেকে স্পিড বাড়াতে পারবেন না। যদি আপনি ইন্টারনেট স্পিড বাড়াতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে পুরো আর্টিকেলটি পড়তে হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক মোবাইল ফোন কিভাবে তার গতি বৃদ্ধি করবেন।

মোবাইল স্লো হলে কি করব?

 

নতুন একটি স্মার্টফোন ক্রয় করার পর সেটা কিছুদিন ব্যবহার করলে বিভিন্ন কারনে মোবাইলের উপর প্রভাব পড়ে। আর প্রভাব থেকেই হঠাৎ করে কাজ করা শুরু করে দেয়। আর তখন নতুন একটি স্মার্টফোন ক্রয় করার পর স্লো কাজ করলে খুব টেনশন এ থাকেন।

কেননা যে কোন দরকারী কাজ বা প্রয়োজনীয় কাজ করতে গেলে এই ফোনটি হ্যাং হয়ে যায়। অথবা কাজ করে খুব ধীর গতিতে আর এতে করে আপনি বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হন। তাই বিরক্ত হয়ে মোবাইল ফোনটি সবথেকে স্পিড গতি বাড়ানোর জন্য চেষ্টা করতে থাকেন।

কিন্তু যখন কোন ফলাফল কাজ করে না তখন হয়তো গুগলে সার্চ দেন যে কিভাবে মোবাইল ফোন স্লো থেকে উচ্চ গতিতে কাজ করানো যাবে। হঠাৎ করে স্মার্টফোনটি দিয়ে আপনার খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ করার প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু তখন আপনার ফোনটি হয়তো হ্যাং হয়ে যায় নয়ত খুবই ধীর গতিতে কাজ করতে শুরু করে।

এমন পরিস্থিতিতে শান্তির মতো স্মার্টফোনটা ব্যবহার করা দুষ্কর হয়ে পরে। আর অনেকে সমস্যা থেকে বাঁচার জন্য অনেকেই আছে যারা স্মার্টফোনটি বারে বারে রিবুট অথবা রিস্টার্ট দিয়ে থাকেন। কিন্তু দেখা যায় মাঝে মাঝে রিযস্টার এবং রিবুট দেওয়ার পরে ও মোবাইল ফোনটি খুবই স্লো কাজ করে সে সাথে মাঝে মাঝে হ্যাং হয়ে যায়।

এই সব সময় থেকে খুব সহজেই বাঁচতে পারেন তাই চিন্তার কোন কারণ নেই। কেননা আপনি যদি কয়েকটি গোপন ট্রিকস ব্যবহার করেন তাহলে খুব সহজেই আপনার স্মার্টফোনটি আগের তুলনায় অধিক গতিতে কাজ করবে।

তো আমরা আজকে এরকম নিয়ে কয়েকটি গোপন টিপস নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি।
আপনার স্মার্টফোনটি গতি বাড়ানোর জন্য এইসব ট্রিক্সগুলো খুব উপকারী। আশাকরি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রত্যেকটা ট্রিক্সস ভালোভাবে পড়বেন।

আপনি কি ভালোভাবে পুরো আর্টিকেলটি না শেষ করেন তাহলে কিন্তু কিছুতেই আপনার স্মার্টফোনের গতি বাড়াতে পারবেন না। স্মার্টফোন এর গতি বৃদ্ধি করার কয়েকটি সেরা উপায় সমূহ গুলো চলুন জেনে নেয়া যায়।

অপ্রয়োজনীয় সফটও্যার আনইন্সটল – Unknon Apps Uninstall 

আপনার হাতে থাকে স্মার্টফোনটি যদি আগের মত ব্যবহার করতে চান। তাহলে অবশ্যই আপনাকে প্রথমে যে কাজটি করতে হবে সেটা হল অপ্রয়োজনীয় অ্যাপসগুলো ডিলেট করে দেওয়া। অথবা অপ্রজনীয় অ্যাপসগুলো আন ইনস্টল করে দেয়া।

আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা এমন সব অ্যাপস ইনস্টল করে রাখেন।যে সব অ্যাপস গুলো খুব একটা ব্যবহার করা হয় না। আবার অনেক সময় এমন অ্যাপস আছে যেগুলো আপনি মাসে একবার অন্তত ব্যবহার করেন। কিন্তু আপনি জানেন কি এই সব অ্যাপস গুলো থাকার কারণে আপনার ফোন স্লো হয়ে যেতে পারে।

আর আপনি হয়ত মোবাইল ফোন স্লো হওয়ার সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে চান। তাহলে অবশ্যই আপনাকে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপসগুলো আমি ইনস্টল করে দিতে হবে। এইসব অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস গুলো আপনার ফোন মেমোরী এবং সেট মেমোরির বিশাল জায়গা জুড়ে অবস্থান করে। যে কারণে অন্যান্য প্রয়োজনীয় বা দরকারী অ্যাপস গুলোর যখন আরো জায়গার প্রয়োজন হয় তখন তারা আরো জায়গা পায় না।

আর এতে করে মোবাইল ফোন টি স্লো কাজ করা শুরু করতে থাকে। আবার আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা এমন সব অ্যাপস ডাউনলোড করে রেখে দেন যেগুলো একবারই ব্যবহার করা হয়। তো এই সব অ্যাপস গুলো সব সময় ব্যবহার করার পর ডিলিট করে দেওয়া বা আনইন্সটল করে দেওয়ার চেষ্টা করবেন।

এই কাজটি করলে দেখবেন আপনার ফোন আগর তুলনায় অধিক স্পিডে কাজ করছে। তবে আপনি যে সব অ্যাপস গুলো মাঝে মাঝে ব্যবহার করেন তো চাইলে সেই সব অ্যাপস গুলো ব্যাকআপ নিয়ে আপনার মেমোরিতে রেখে দিতে পারেন।

যখন আপনি ব্যবহার করবেন ঠিক তখনই আবার ইন্সটল করে ব্যবহার করবেন। আবার যখন আপনার ব্যবহার করা শেষ হয়ে যাবে তখন আবার যেভাবে ই হোক আনইন্সটল করে দিবেন। এতে করে দেখবেন আপনার ফোনের গতি আগের মতোই রয়েছে আর কখনোই আপনার ফোনের গতি স্লো হবে না।

এছাড়াও আপনি চাইলে যে সব অ্যাপস গুলো সহজে ডিলিট করা যায় না বা আনইন্সটল করা যায় না সেই সব অ্যাপস গুলো ডিজেবল করে দিতে পারেন। ডিজেবল করে দেওয়ার ফলে দেখা যাবে যে আপনার ফোনের গতি আগের তুলনায় অধিক পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

এইসব অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস গুলো ডিলেট করার মাধ্যমে অথবা আনইন্সটল করার মাধ্যমে আপনার ফোনের গতি আগের তুলনায় অধিক পরিমাণে বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে।

মেমোরি স্পেস – Memory Space

মোবাইল ফাস্ট রাখার উপায় গুলোর মধ্যে আরেকটি জনপ্রিয় উপায় হল মেমোরি বা যে স্টোরেজ মেমোরি রয়েছে সেগুলো ফাঁকা রাখা। আপনি যদি আপনার ফোনের স্টোরেজ মেমোরি ফাঁকা রাখেন, তাহলে দেখবেন কখনো ই আপনার ফোন স্লো হবে না।

আপনার ফোন স্লো হওয়ার অন্যতম একটি কারণ হতে পারে সেট মেমোরি যথেষ্ট পরিমাণে খালি না রাখা। যদি আপনার মেমোরি যথেষ্ট পরিমান খালি না রাখেন, তাহলে বিভিন্ন সময় আপনার ফোন হ্যাং হতে পারে। শেষ হবে আপনার ফোনের গতি ও আগের তুলনায় স্লো বা অধিক কমে যেতে পারে।

মেমোরি ফাঁকা রাখা বা না রাখা জন্যে ফোন স্লো হওয়ার আসল কারণ হলো আপনার ফোনে প্রয়োজনে কিংবা অপ্রয়োজনে অনেক ধরনের ভিডিও, অডিও ফাইল রয়েছে। এই অপ্রয়োজনীয় ফাইল গুলো থাকার কারণে আপনার সেট মেমোরি ফুল থাকে। আর আপনি যখন আপনার স্মার্টফোন টি ব্যবহার করেন, তখন আপনার স্মার্টফোন টি করতে অতিরিক্ত কিছু স্পেস এর প্রয়োজন হয়।

তখন ফোনটি কাজ করার জন্য যথেষ্ট পরিমান স্পেস না পেলে ফোনটি স্লো কাজ করা শুরু করতে থাকে। আর এই সমস্যা থেকে বাঁচার সবচেয়ে সেরা উপায় হলো সব সময় স্মার্টফোনে যথেষ্ট পরিমান স্টোরেজ খালি রাখবেন। আর হ্যাঁ যেসব ফাইল গুলো আপনার প্রয়োজন নেই সেই সব ফালই গুলো ডিলিট করে দিবেন।

আর যদি পারা যায় তাহলে সব সময় বড় বড় ফাইলগুলো এক্সটার্নাল মেমোরি গুলোতে রাখার চেষ্টা করবেন। সর্বনিম্ন ২ থেকে ৩ জিবি পর্যন্ত ইন্টার্নাল স্টোরেজ সব সময় খালি রাখার চেষ্টা করবেন। যদি এভাবে আপনি স্টোরেজ খালি রাখেন তাহলে দেখবেন আপনার স্মার্টফোনটি কখনো স্লো কাজ করবে না।

আর আপনার ফোনটি যদি এখন ও পর্যন্ত সময়ে স্লো কাজ করে থাকে, তাহলে আপনি চাইলে এখনি আপনার ফোনের গতি আগের তুলনায় অনেক পরিমাণে বাড়াতে পারবেন। এজন্য প্রথমে আপনাকে চলে যেতে হবে স্মার্টফোনের সেটিংসে।

সেটিংস এ যাওয়ার পরে দেখবেন স্টোরেজ নামে একটি ফাইল রয়েছে। সেটাতে ক্লিক করার পর দেখবেন আপনার ফোন যদি ৮০% পার্সেন্ট এর উপরে ফুল হয়ে থাকে, তাহলে ২০% থেকে ৩০% বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় ফাইল বা অ্যাপস গুলো ডিলিট করে দিবেন।

আর যদি ৭০ থেকে ৮০ পার্সেন্ট এর নিচে থাকে তাহলে তো কোনো সমস্যাই হওয়ার কথা না। যদি ৭০ পার্সেন্ট এর নিচে থাকার পরও আপনার স্মার্টফোনটি আগের তুলনায় অনেক স্লো কাজ করে তাহলে আপনি অন্যান্য ট্রিকস গুলো ব্যবহার করতে পারেন। আশা করি আপনি আপনার সমাধানটি খুব সহজেই পেয়ে যেতে পারবেন।

অ্যানিমেশন স্কেল – Animation Scale

আমাদের সবার ফোনেই অ্যানিমেসন স্কেল মোড় রয়েছে। আর মাঝে মাঝে আপনি যদি অ্যানিমেশন স্কেল মুড চালু করে দেন অথবা বাড়ির কমিল্লা দেন তাহলে আপনার ফোনের গতির স্লো হয়ে যেতে পারে।

এই অপশনটি অন হয় ফোনের এবাউট গিয়ে বিল্ড নাম্বারে কয়েকবার প্রেস করলে অ্যাপ ডেভেলপ নামে একটি নতুন ফোল্ডার তৈরি হয়। যদিও এই সমস্যার কারণে আপনার ফোনের গতি স্লো হয় তাহলে আপনি খুব সহজেই এ সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।

এজন্য প্রথমে আপনার সেটিংস এ যেতে হবে। সেটিংস এ যাওয়ার পর অ্যাপ ডেভেলপ নামে একটি নতুন একটি ফাইল তৈরি হয়েছে সেই ফাইলটি ওপেন করতে হবে। এরপর সেখানে অ্যানিমেশন স্কেল নামে একটি অপশন পাবেন।

সেখানে যদি এনিমেশন স্কেল 1.0x Animation Scale নিচে থাকে তাহলে এনিমেশন স্কেল 10.x Animation Scale দিবেন।

আর যদি Animation Scale 1x এর উপর থাকে তাহলে আপনারা 1.00x Animation Scale এনিমেশন স্কেল করে দিবেন। এরপরে দেখবেন আপনার ফোনটি আগের মত খুব দ্রুত কাজ করতে শুরু করবে।

ফ্যাক্টরী ডাটা রিসেট – Factory Data Reset 

আমরা উপরে অনেকগুলো উপায় নিয়ে আলোচনা করেছি। যে গুলোর সাহায্যে খুব সহজেই আপনার স্মার্টফোনটির গতি আগের তুলনায় অনেকটাই বৃদ্ধি করতে পারবেন। এর পর ও যদি আপনার ফোনের গতি না বৃদ্ধি পায় তাহলে সর্বশেষ যে উপায়টি রয়েছে সেটা প্রয়োগ করতে পারে।

আর সর্বশেষ উপায়টি হলো আপনার ফোনটি ফ্যাক্টরি ডাটা রিসেট করবেন। আর ফ্যাক্টরি ডাটা রিসেট করার ফলে আপনার ফোনটি একেবারে আগের মত গতিতে কাজ করতে পারে। তবে অবশ্যই ফ্যাক্টরি ডাটা রিসেট করার আগে যে কাজ গুলো করতে পারেন সেটা হল প্রত্যেকটা ফাইল এর ব্যাকআপ নিয়ে রাখবেন।

আর যদি পারেন মেমোরি থেকে ফোনে থাকা সকল ফাইল ট্রান্সফার করে নেবেন। সকল ফাইল ব্যাকআপ রাখার পরে আপনার স্মার্টফোনটি ফ্যাক্টরি ডাটা রিসেট দিতে পারেন। আর ফ্যাক্টরি ডাটা রিসেট দেওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে চলে যেতে হবে সেটিংসে। সেটিংস এ যাওয়ার পর একেবারে নিচে দেখতে পাবেন রিসেট নামের একটি অপশন।

রিসেট নামের অপশনটিতে ক্লিক করার পর আপনার সাথে ফ্যাক্টরি ডাটা রিসেট নামে একটি অপশন আসবে। সেটাতে ক্লিক করলে আপনার পাসওয়ার্ড অথবা ফিঙ্গার প্রিন্ট দেওয়ার পরে ওকে চাপ দিবেন। ওকে চাপ দেওয়ার সাথে সাথে আপনার স্মার্টফোনে থাকা সকল তথ্য ডিলিট হয়ে একেবারে নতুন হয়ে যাবে।

এভাবে খুব সহজেই আপনার ফোনের গতি বাড়ানোর জন্য ফ্যাক্টরি ডাটা রিসেট দিতে পারবেন। আর হ্যাঁ আবারো বলে রাখছি যে, ফ্যাক্টরি ডাটা রিসেট দেওয়ার আগে আপনার ফোনের সকল যাবতীয় প্রয়োজনীয় ফাইল গুলোর ব্যাকআপ নিয়ে রাখবেন।

 

আপনার ফোন যদি স্লো হয়ে যায় তাহলে আপনি উপরের ট্রিকস গুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে আগের মত আপনার ফোনের স্পিড বাড়িয়ে নিতে পারবেন। আর হ্যাঁ অবশ্যই আপনি উপরের যেকোনো ট্রিকস এর সাহায্যে আপনার ফোনের স্পিড এর গতি বাড়াতে পারবেন।

কেননা আমরা উপরে অনেকগুলো মোবাইল ফোন এর গতি বাড়ানোর উপায় নিয়ে আলোচনা করেছি। আপনার প্রত্যেকটা উপায় একটা একটা করে ব্যবহার করতে পারেন।

আশা করি আপনি উপরের প্রত্যেকটা অ্যাক্ট্রেস ভালোভাবে ব্যবহার করলে খুব সহজেই আপনার ফোনের গতি আগের তুলনায় হাজার গুণ বৃত্তি করতে পারবেন। এর পর ও যদি আপনার ফোনে গতি না বৃদ্ধি পায় তাহলে আপনি অবশ্যই আপনার ফোনটি কোন রিপেয়ারিং এর দোকানে নিয়ে যেতে পারেন।

তখন হয়তো আপনার স্মার্টফোনটি টেকনিক্যাল সমস্যার কারণে গতি কম হয়ে রয়েছে। আর আপনি যদি মোবাইল রিপেয়ারিং এর দোকানে নিয়ে যান। তাহলে আপনি আগার মত আপনার ফোনের গতি আগের তুলনায় অনেক পরিমাণে বাড়াতে পারবেন

তবে মোবাইল ফোনটি রিপেয়ারিং এর দোকানে নিয়ে যাওয়ার আগে অবশ্যই উপরের প্রত্যেক টা উপায় সমূহ একটা একটা করে প্রয়োগ করে দেখবেন। হতে পারে উপরে যে কোন একটা না একটা ট্রিক্সস প্রয়োগ করার ফলে আপনার স্মার্টফোন টি আগের তুলনায় অনেক পরিমাণে গতি বৃদ্ধি পেতে পারে।

শেষ কথা

আজকের মূল বিষয় ছিলো মোবাইল স্লো হলে কিভাবে ঠিক করতে হবে। আমাদের হাতের ফোনটি যখন আগের তুলনায় অনেক স্লো কাজ করে। তখন আমাদের এক প্রকার বিরক্তিকর ভাব চলে আসে তখন কিন্তু আমরা বিভিন্ন কাজগুলো আরামে করতে পারি না।

দেখা যায় অনেক সময় বিভিন্ন দরকারি কাজে মোবাইল ফোনের প্রয়োজন হয়। কিন্তু তখন মোবাইল ফোনটিও থাকার কারণে দরকারি কাজগুলো করা যায় না। এতে করে মাঝে মাঝে আমাদের অনেক বড় ধরনের ক্ষতির পর্যন্ত হয়ে থাকে। আর তখন বিকল্প পথ হিসেবে মোবাইল ফোনটি আগের মত স্পিড বাড়ানোর প্রয়োজন দেখা দেয়।

তো আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করে মোবাইল স্লো সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয় বা তথ্য গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করেছি। মোবাইল স্লো হলে কি করবেন বা মোবাইল স্লো হলে কি করতে হবে এই বিষয় গুলো সম্পর্কে আগে জানতেন না তারা তো অবশ্যই আজকের আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারলেন।

এরপরে ও মোবাইল স্লো হলে কি করতে হবে এই সম্পর্কে যদি কিছু বুঝতে অসুবিধা বা সমস্যা হয় তাহলে আমাদের কে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করে আপনার কমেন্টের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। তারপরে আপনি আপনার স্মার্টফোনটি আগের মতো স্পিডে ব্যবহার করতে পারবেন।

আপনার কোন বন্ধু বান্ধব অথবা আত্মীয় স্বজন যদি মোবাইল স্লো হলে কি করব এই বিষয় সম্পর্কে না জানে, তাহলে তাদের সাথে আমাদের এই আর্টিকেল টি শেয়ার করতে পারেন। এতে করে আপনার বন্ধু বান্ধব অথবা আত্মীয় স্বজন ” মোবাইল স্লো হলে কি করব ” এসব বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পারবে বা অবগত থাকবে।

” মোবাইল স্লো হলে কি করব ” এই বিষয় টি নিয়ে আজকের মত এ পর্যন্তই ছিল আমাদের আর্টিকেল। দেখা হবে আবার নতুন কোন আর্টিকেলে নতুন কোন বিষয় নিয়ে। আর আপনি যদি নতুন কোন বিষয় সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে আমাদের কে উক্ত বিষয়টি সম্পর্কে জানাতে পারেন।

আমরা খুব শীঘ্রই আপনার বিষয়টি নিয়ে নতুন আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করার চেষ্টা করব। ততক্ষণ পর্যন্ত আশা করি সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

ধন্যবাদ।

Updated: April 6, 2022 — 6:03 pm